সর্বশেষ

অবৈধ ভবন নির্মানে অভিযুক্ত দুই প্রতিষ্ঠান ..... সূত্র : রাজউক।

প্রকাশ :


২৪খবর বিডি : রাজধানীর বুকে ছোট -বড় , বহুতল ভবন নির্মাণ করতে কে না চায়।  এই স্বপ্ন বাস্তবায়নের পূর্বে যে কোন ইমারত নির্মানের ক্ষেত্রে প্রতি ভবন মালিককে নিতে হবে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) কর্তৃক ভূমি ব্যবহারের ছাড়পত্র পরে ইমারত নির্মাণের জন্য নকশার অনুমোদন। সরেজমিনে দেখা যায় ভবন /ইমারত নির্মাণের ক্ষেত্রে অনেকেই মানছে না রাজউকের ইমারত নির্মাণ বিধিমালা আইন। তারপরও  থেমে নেই অনুমোদনহীন ভবন /ইমারত নির্মাণ কাজ।

২০২১ সালের ডিসেম্বর মাসে রাজউকের দেয়া ভবন পরিদর্শকের প্রতিবেদনে দেখা যায় রাজউক জোন -৫/৩ এর আওতাধীন অবৈধ ভবন নির্মাণে দুই মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান।

(১) জনাব সাজ্জাদুর রহিম গং এর নিযুক্ত আম-মোক্তার  মোঃ ফকরুল ইসলাম , ব্যাবস্থাপনা পরিচালক  - মেট্রো হোমস লিঃ , প্লট - ৩১, রোড -৯/এ , ধানমন্ডি  আ/এ ,ঢাকা।  উক্ত ইমারতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় উচ্ছেদ অভিযান করা হয়। 

 

অবৈধ ভবন নির্মানে অভিযুক্ত দুই প্রতিষ্ঠান  ..... সূত্র : রাজউক। 

 

(২) জনাব এ.কে.এম আশরাফ হোসেন গং  দেওয়া আম -মোক্তার ডাঃ মোঃ মিজানুর রহমান , বায়ো প্রপাট্রিজ লিঃ , প্লট - ৫/৪, ব্লক - বি ,লালমাটিয়া  আ/এ ,ঢাকা। উক্ত অবৈধ ভবনটিকে রাজউক কর্তৃক ২য় নোটিশ করা হলেও রাজউক পরিদর্শনকালে দেখে আংশিক  ১০ম তলা ইমারতের কাজ চলমান।

পক্ষান্তরে রাজউকের ইমারত নির্মাণ আইন ভঙ্গ করে নির্মাণ কাজ পুনরায় শুরু করে কোন প্রকার অনুমুতি ছাড়াই।

এই বিষয়ে রাজউক জোন -৫/৩ এর প্রধান ইমারত পরিদর্শক মোঃ শফিকুল ইসলাম উক্ত দুই অবৈধ নির্মাণাধীন ইমারতের বিষয়টি এড়িয়ে যান বলেন এই বিষয়ে অথরাইজড অফিসার ৫/৩ মোঃ নুরুজ্জামান এর সাথে কথা বলেন , পরে  অথরাইজড অফিসারকে না পেয়ে তার মোবাইল ফোনে কথা বললে তিনি বলেন  হতে পারে আমি দেখি নাই , আমাকে নথি দেখে পরে বলতে হবে এখন আমি কিছুই বলতে পারব না। 

 চলমান ........খবর বিশ্লেষণ

Share

আরো খবর


সর্বাধিক পঠিত